Scion's MIND DESSERT
This is my mind dessert. After a while of time i feel keyboard hungry to express a few thoughts and now i think i can share them and preserve them as well. Might be one day this will become an asset for me.
Who am I ?
আপনাদের মন্তব্য, উপদেশ, আদেশ, নিষেধ, অনুরোধ, গালি, ঝাড়ি, ফাপড়, দাবড়ানি, স্নেহ ও ভালোবাসা দিয়ে বাধিত করবেন...
২০১০।
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
পদ্য ?
অসুস্থ প্রজন্ম জীবন শেখে টিভির আয়নায়
কাল কেয়ামত হলে লাইভ হবে কোন চ্যানেলে
যুক্তি যেখানে মুখ লুকায় ক্ষমতার ছায়াতে
সেখানে বাসমতী চাউলের সুঘ্রান কুকুর ছাড়া কেউ পায়না
দম্ভ আর নিজের দিকে আলোকিত করার তীব্রতা
ঝাঁজরা করে দেয় বিবেকের অথর্ব গম্ভীরতার কাঁচ
সবাই দৌড়ায় কে কাকে ধাক্কা দিয়ে এক পা সামনে থাকবে
রক্ত আর ধুলার জমাট কাদায় পা ডুবিয়ে চাটুকারের দল
সম্মান আর শ্রদ্ধা যুদ্ধ করে স্বার্থের সাথে
নির্বিকার দাড়িয়ে থাকে সভ্যতা আপন শান্তির বিনিময়ে
দিনশেষে
একঝাক ভনভনে মাছি থাকে পাশে, দিন শেষে...
-সায়ন
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২
Pipeline of CEOs
কয়েকদিন আগেই দেখলাম ইন্ডিয়ান বংশোদ্ভূত সিইও দের কে নিয়ে অনেক লাফ ঝাপ দেওয়া হল। অনেকে অনেক কথা বললেও একটা বেসিক কথা কিন্তু ঠিকই উঠে এসেছে... শিক্ষার মান!!!
হঠাত এই কথা বলার মানে আর কিছুই না, সিলেটে আমাদের দেশের গর্বের স্থান শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলন। অবাক করার বিষয় হল, আপাত দৃষ্টিতে এটা অনেক নবীন একটা বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু সেই তুলনায় আন্দোলনের দিক থেকে অনেক এগিয়ে। অনেক প্রতিবাদ আর প্রগতির আইডল হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে এরা। কেন? বারবার ওরাই কেন? তুলনামূলক ভাবে শিক্ষাগত দিক দিয়ে পশ্চাতপদ জনপদের মাঝখানে কিভাবে এরা এমন একটা সামনের সারির সুনামধারী বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা আস্তে আস্তে দখল করে নিল? কারন অনেকগুলো। নবীন হলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ মানুষের চোখ খোলা (আবার অনেকে কাঠের চশমা পরে ক্ষমতার লোভে চাটাচাটি করে, কিন্তু সেটা খুব কম)। তারা অনেক আগে থেকে ঘরে বসেও দুনিয়া দেখা আয়ত্ব করা শিখে গিয়েছে। সাথে সাথে সেইটাকে কাজে লাগিয়ে বাস্তবে কেরিয়ার আর বিজনেস সেন্স কিভাবে মনেটরি কনভারশন হবে তা-ও বের করে ফেলেছে। তাদের সাথে চুদুর বুদুর করে পার পাওয়া মুশকিল। অন্যান্য জায়গায় শ্লোগান দিয়ে হেলমেট পরায়া লেলিয়ে দিয়ে কাজ হলেও এখানে এভাবে কাজ হয়না। কারন যারা নেমে যাবে তাদের পাশে পাশে হেল্মেট পড়া ছেলেটিও ভাবে নিজের ৪ বছর পরের অবস্থানের জন্য গ্রেটার স্বার্থ কোনটা।
না আমি এখানের ছাত্র ছিলাম না। কিন্তু আমার অনেক peer আর বন্ধু network এর কল্যানে এখানের অনেক কিছুই আমার জানা।
কিন্তু আসল কথা অইখানে না, আমার আসল উদ্দেশ্য ছিল আমার প্রথম লাইনটা নিয়ে কথা বলা। আমরা খুব বড় বড় কথা বলি। আমাদের দেশের অনেক লোক বড় বড় জায়গায় আছে... বুঝলাম। তাদের কয়জন আমাদের দেশে পড়াশুনা করে অইখানে অই বড় জায়গায় গিয়ে বসছে? মাথা চুল্কায়া চল্টা তুলে ফেললেও কয়টা বের হবে জানি না। আমাদের সরষের মধ্যে ভুত কে তাড়াবে?
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কয়জন বুকে হাত দিয়ে বলতে পারে যাদের কে শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তার থেকে যোগ্যতম প্রার্থীকে সাদা দল, লাল দল, হলুদ দল ইতং বিতং এর কারনে নেওয়া হয়নি? অমুকের আত্মীয়, তমুকের শালা আর অমুক দলের প্রাক্তন নেতার ভীরে কয়টা পড়ুয়া ভাল ছাত্রের ঠ্যাকা পরসে ধাক্কাধাক্কি করে শিক্ষক হওয়ার? তার চেয়ে বাইরে বা বিদেশে যাওয়া তার জন্য obviously better option ! কেউ কেউ logic দাড় করায়ে দিবে, ভাল ছাত্র হলেই ভাল শিক্ষক না... জ্বি ভাই, তাদের জন্য বলি... ধরেন কালকে বাংলাদেশের দিকে একটা ধুমকেতু ছুটে আসতেসে! হাতে ২৪ ঘন্টা সময়। পৃথিবীর অন্য কোন দেশ উপায় দিতে করতে রাজি না। আমাদের একমাত্র বাঁচার রাস্তা বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটকে ধুমকেতু কক্ষপথে নিয়ে এসে intercept করে বাঁচা। এখন এই কক্ষপথে আনার দ্বায়িত্ব কি আপনি আত্মীয় বা শালা কোটাতে আসা শিক্ষক কে দিবেন না ক্লাসের ফার্স্ট বয়টাকে দিবেন? (মুফতে সেই একটা সাই-ফাই সিনেমার প্লট দিয়ে দিলাম ...) যান আরো সহজ করে দেই... আপনার খুব জটিল একটা সার্জারি করতে হবে... আপনার অপশন শালা কোটা তে পাশ করা ডাক্তার আর সেই ক্লাসের ফার্স্ট বয়... (ইন্সুরেন্স এর নোমিনি পাল্টায়ে নিয়েন...)
আমাদের entire supply chain এই সমস্যা! পাশের দেশ যখন আইটি outsourcing, call center, back office নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন আমরা কি নিয়ে লাফাই? লাখ টাকার App কে ফুলিয়ে ফাপিয়ে শত কোটিতে নিয়ে গিয়ে সেটার বাজারের উপকারীতার screen saver (পড়েন মিথ্যা আশ্বাস) দেখিয়ে ফান্ড বের করার চিপা খুঁজতে। ধুমায়া বড় বড় বিল্ডিং ঝা চকচকা করে দাড় করিয়ে গাল্ভরা আইটি ঘেষা নাম দিয়ে ঘোষণা দিতে, যেন মানুষ মনে করে ওররে বাপ্রে এইটা না জানি আইটির কত কিছু করতেসে!!! এসব অনেক পরের step! বলতেসি না যে কাজের না, কিন্তু এই মুহূর্তে এইগুলার আসলেই কাজ নাই। উদাহরন দেই, আমাদের দেশে proper coder or programmer বের হওয়ার কোন pipeline এখন পর্যন্ত তৈরি হয় নাই। যারা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে programmer or coder হয়ে বের হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে আসে তারা বেশির ভাগই self taught. হ্যা, অংক করার জন্য রাস্তা দেখিয়ে দেওয়া আর অংক নিয়ে পরে থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। কিন্তু আমার কথা হল, যারা শ্রমিক হিসাবে কাজ করবে (code/program writer) তাদের স্কুল কয়টা? বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা ছেলেটা নিজেকে programmer এর চেয়ে programmer দের manager হওয়ার জন্য বেশি আগ্রহি। তাহলে আমাদের সেই manager এর নিচের স্তরের মানুষগুলোর সাপ্লাই চেইন কই? মার্কেটিং এ পাশ করা ছেলেটা বাজারে ব্র্যান্ড দাঁড় করাতে চমক দেখানো ATL করার জন্য মুখিয়ে থাকে কিন্তু আদতে মার্কেটে তার কোন রূটের কোন ডিলার কোন প্রোডাক্ট কোন shelf এ কতদিন কেন রাখছে সেইটা সে জানে না। জানেনা তার ROI কতদিনে আসবে আর আসলেও আদৌ তার কতটুকু মনেটরি আর কতটুকু ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি হিসাবে?
ফিল্টারের পর ফিল্টারিং হওয়া এইসব ছাত্ররা অনেক কিছু জানে, কিন্তু ওদের কে সামনে এগিয়ে bigger picture পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার পথের mentor ই যদি ঠিক না থাকে তাহলে আর multinational giant এর সিইও নিয়ে কথা বলার জন্য কয়েকদিন পরে দেশি company-র manager ও তৈরী হবে না। নাকি এভাবে step by step মেধা কে ছাঁচে ফেলে ঠুলি পরেই এগিয়ে যাবে সবাই?
সায়ন
২৭ জানুয়ারী ২০২২
মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২১
ঘি সয় না !!!
এটা নিয়ে অনেকবার বলেছি, আবারো বলি – আমাদের দেশের মানুষ
কিছু কিছু জিনিষ deserve করে না। সুতরাং শুধু শুধু সেগুলোতে খরচ না করে আমাদের মত আমজনতার
ট্যাক্সের টাকা আরেকজনকে মুফতে গোগ্রাসে খাওয়ার scope বানানো বন্ধ করা উচিত।
যদি উদাহরন দেই, ট্রাফিক সিগ্ন্যালের বাত্তি !!! আজ পর্যন্ত
দেখলাম না এইগুলাকে ঠিকঠাক মত ব্যবহার করে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রন করতে। উলটা এমন দেখসি
যে লাল বাত্তি দেখে দাঁড়ায়ে পড়া confused driver কে ট্রাফিক পুলিশ ঝারি মারতেসে ফাঁকা
রাস্তায় দাঁড়ায়ে পরসে কেন? এর পাশাপাশি এইগুলার কারেন্টের খরচ, যখন তখন নিজেদের মনের
ইচ্ছামত জ্বলে আর নিভে। আবার এইগুলাকে নিয়মিত রক্ষনাবেক্ষন ও দেখি করা হয়। রাস্তার
একপাশ আটকায়ে ক্রেন লাগায়ে এইগুলা কে align করা হয়, রঙ করা হয়, ঠিকমত জ্বলতেসে কিনা
চেক করা হয়!!! আদতে এইগুলাকে চাইলে বিয়া বাড়ির ডেকোরেশনের কাজে ভাড়া দিলেও কাজে আসতো…
লাল, হলুদ, সবুজ নিজে নিজে জ্বলে একটা হাল্কা ডিজে ডিজে ভাব নিয়ে আসতো ! আমরা চাইলে
কিন্তু বলতে পারি, আমরা wireless traffic signalling যুগে প্রবেশ করেছি। আমাদের দেশে
বাচ্চাদের কে স্কুলে পড়ানো হবে, বলত বাবু, ট্রাফিক লাইট কাকে বলে? বাবু উত্তর দিবে-
কোন এক কালে এদেশের রাস্তাঘাটে একধরনের লাইট দেখা যেত যার কোন কাজ ছিল না… ক্যান্টনমেন্ট
বাদে এদেশের এমন কোন জায়গা দেখানো সম্ভব যেখানে ট্রাফিক লাইট মানা হয়? যদি না-ই হয়,
তাহলে এগুলো রাখা হইসে কি দেশ হিসাবে status symbol হিসাবে? আমরা আসলে এগুলোর যোগ্য
না।
আরেকটা জায়গা… BRTC…এই এমন একটা জায়গা যেখানে দুনিয়ার বড়
বড় waste disposal কোম্পানি গুলোর হোমরাচোমরা বড় কর্তারা এসে পায়ে পড়ে থাকে একটা এপয়েন্টমেন্ট
এর জন্য… বড় বড় নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টের ওয়েস্ট ডিস্পোজাল এক্সপার্টরা এসে নিয়মিত
কান্নাকাটি করে… এর এক্টাই কারন, এইখানে যা ই দেওয়া হোক, তা নাই হয়ে যায়। আপনি ভল্ভো
আলেকজান্ডার দেন আর দাইয়ু দেন কোন লাভ নাই। প্রতি বাস মাত্র কয়েক সপ্তাহ ঠিকমত চলতে
পারবে বড়জোর! তারপর থেকেই এটা নাই, ঐটা উধাও, এইটা বসা, ঐটা খসা… অনেকটা ব্ল্যাকহোলের
মত… হা করে আছে বাইরে থেকে যা আসবে ক্যোঁৎ করে গিলে খাবে! অন্যান্য কোম্পানী লাভের
উপরে লাভ করে মাসের পর মাস নিজেদের সেম বাস দিয়ে কোয়ালিটি সারভিস দিচ্ছে আর BRTC সেম
জিনিষ নিমেষে ধ্বংস করে ফেলতেসে। আমার মনে হয় যখন কোন নতুন বাস ডিপোতে ঢুকে তখন কসাই-র
ভাগাভাগি স্টার্ট হয়ে যায়, সিনাটা অমুক সাহেবের, সামনের রান অমুক ভাইএর, কলিজাটা তমুকের…
সেরকম, ইঞ্জিন হেড অমুক স্যারের, টায়ারগুলা তমুক ভাইয়ের, সামনের গ্রিলসহ লাইটগুলা তমুকের…
প্রতি বছর এরা লোকসান দিয়ে যাচ্ছে, প্রতিবছর নতুন বাসের হয় চাহিদা নাহলে চালান আসতেসে,
প্রতিবছর সাংবাদিক আর বুদ্ধিজীবিদের ক্ষোভ আর হতাশা প্রকাশ পাচ্ছে, প্রতিবছর ওখানের
কর্মকর্তা/কর্মচারী দের পকেটে অঢেল টাকা ঢুকতেসে!!! এদের কে সোজাসুজি বন্ধ করে দেওয়া
উচিত! আমাদের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে এমন চোরের সিন্ডিকেট পোষার দরকার কি? এর চেয়ে এই
বছর বছর ৩০০/৪০০ বাস না এনে এই বাজেট রেল+নৌ পথে উন্নতির জন্য ব্যবহার করা যাক। সড়কের
ত উন্নয়ন হচ্ছেই, BRTC পোষার যুক্তিকতা কতটুকু?
আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি কোন ইভেন্ট টা হয় জানেন? না জানলে
বলে দিচ্ছি –
উদ্বোধন !!!
সকালে অমুক উদ্বোধন, ত বিকালে তমুক … এক-ই মানুষ ও দেখা যায়
অনেক জায়গায় অনেককিছু উদ্বোধন করে যাচ্ছেন। আজ "নিখিল বাংলাদেশ আলুপ্রেমী সমিতির" উদ্বোধন
ত কালকে সেই লোক-ই "বাংলাদেশ আলু ঠেকাও আন্দোলনের" উদ্বোধনে হাজির। প্রচুর প্রচুর উদ্বোধন
চারদিকে, কিন্তু এরপর এগুলোকে কয়জন দেখে? কয়জন আসলে এই উদ্বোধন হওয়া “ব্যাপারটার” সুবিধা
ভোগ করেন? হ্যা, একেবারে যে সুবিধা দিচ্ছে না তা বলি নাই (সুরম্য পাবলিক টয়লেটগুলো এর খুব সুন্দর উদাহরন) , কিন্তু বেশিরভাগ-ই দিচ্ছে
না এইটা বলেছি। ঢাকার বাসে Wifi সুবিধা… মহিলাদের জন্য আলাদা বাস… পথচারিদের রাস্তা
পার হওয়ার জন্য বিশেষ বাটন লাগানো সিগ্নাল বাতি…ভ্রাম্যমান পাবলিক টয়লেট... মহাসড়কে সিসি ক্যামেরা… চক্রাকার নৌপথ…
ডেমু ট্রেন… নাগরিক সুবিধা-অসুবিধা app… নির্ধারিত রাস্তা ছাড়া রিকশা না চলাচল... কাওরানবাজার মাছের আড়তের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাস্তা খালি করে দেওয়া... মহাসড়কে অটোরিকশা না চলাচল... ট্রেনের ছাদে ভ্রমন নিষেধাজ্ঞা... বাংলাদেশের এমাজন+জেফ বেজোস... থুক্কু... কতকিছু শুধু আসলো মহা সমারোহে… গায়েব হয়ে গেল
একদম কম সময়ে কোন আওয়াজ না করে ! কতকিছুর “নতুন দিক উন্মোচন” হল… কতকিছু “নতুন আশা”
জাগালো… কিন্তু দিনশেষে???!!!
এজন্য-ই এই হতাশা, আগে দেখি নিজের এখন পর্যন্ত কি আছে? সেগুলোকে
কি আমরা ঠিক মত utilize করতেসি? ধরি প্রথম যে উদাহরন টা দিলাম, ট্রাফিক পুলিশ হাত দিয়ে
কন্ট্রোল করছে করুক, তাদের কে একটা wireless remote তৈরি করে দেই, যেটা দিয়ে
manually তারা এই লাইটগুলোকে control করবেন, তাহলে ত আস্তে আস্তে লাইটের ব্যবহার টা
inject হতে থাকবে সবার মনের ভিতরে এবং চালকের অবচেতন মনেও, এক সময় সেটাই চালু হয়ে যাবে… অনেকটা বাইকের হেলমেটের মত।
৫০ বছর ত পার হয়ে গেল, এখনও যদি আমাদের মুরুব্বি অভিভাবকেরা
মনে করেন show off করেই চলতে পারবে আর নিজে যা বুঝে সেটাই ঠিক, তাহলে কপালে গালাগালি,
দল থেকে বহিস্কার, সম্মানহীন ঝরে পড়া ছাড়া আর কোন ভবিষ্যত তাদের জন্য নাই। দেশটা উনাদের
কাছে অনেক আশা করে, আমরা আমজনতা আজ এই আশা ব্যাপারটাই ছাড়তে শিখলাম না বলে…
সায়ন
১৯ অক্টোবর ২০২১